প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের আগেই প্রতিরক্ষা সংলাপে বসছে বাংলাদেশ ও ভারত। আগামী ১১ আগস্ট ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় এ সংলাপে প্রতিরক্ষা খাতে দুই দেশের সম্পর্ক বাড়ানোর সুযোগ নিয়ে আলোচনা হবে।'
'২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র সচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা সংবাদ সম্মেলনে জানিয়ে ছিলেন, ঋণের আওতায় বাংলাদেশকে সরবরাহের জন্য ভারত বেশ কয়েকটি পণ্য বাছাই করেছে। ভারত থেকে কী পণ্য সংগ্রহ করবে বাংলাদেশ, এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ তালিকা তৈরি করেছে। তবে বেশিরভাগই সামরিক সদস্য ও সরঞ্জাম পরিবহনের গাড়ি। এর মধ্যে এপিসি এবং বড় ট্রাকও রয়েছে। প্রতিরক্ষা সংলাপে সামরিক এলওসির আংশিক ব্যবহার করা নিয়ে আলোচনা হবে বলে ওই কর্মকর্তা জানান।'
প্রধানমন্ত্রীর 'শেখ হাসিনার ভারত সফরের ' আগেই প্রতিরক্ষা সংলাপ
'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বশেষ ২০১৯ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারত সফর করেন। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর তিনি নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ভারত সফরে যাবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পদস্থ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন। এই সফরের আগে দুই দেশের সব খাতে সম্ভাব্য সহযোগিতার ক্ষেত্রটি খতিয়ে দেখছে ঢাকা ও দিল্লি।'
-২০১৭ সালে প্রতিরক্ষা খাতে সরঞ্জাম কেনার জন্য ৫০ কোটি ডলারের এলওসি চুক্তি সই করে বাংলাদেশ ও ভারত। দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে তিনটি সমঝোতাও রয়েছে। এগুলো হচ্ছে- প্রতিরক্ষা খাতে একে অপরকে সহযোগিতা, দুই দেশের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজের মধ্যে জাতীয় নিরাপত্তা, উন্নয়ন ও কৌশল বিষয়ক শিক্ষা এবং ডিফেন্স স্টাফ কলেজ পর্যায়ে সামরিক খাতে কৌশল ও পরিচালন সংক্রান্ত শিক্ষা খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা।